আর মাত্র ১০ দিন। বাংলার দিকে দিকে এখন সাজো সাজো রব। প্যান্ডেলের কাজ, প্রতিমার কাজ সব যেন এখন শেষ মুহূর্তের দিন গুনছে। প্যান্ডেল এবং প্রতিমা যেমন ৩ মাস আগে থেকেই সজ্জিত হতে শুরু করে, কলকাতা কিন্তু সাজতে শুরু করে এই সময় থেকে। আমি জানিনা এখন কলকাতায় কেমন অবস্থা, কিন্তু যা শুনেছি এখন মহালয়া থেকেই প্যান্ডেল উদ্ভোধন হয়ে যায় এবং নেমে যায় মানুষের ঠাকুর দেখার ভিড়। তাহলে সেই পরিপ্রেক্ষিতে আশা করা যায় কলকাতা সাজুগুজু করতে শুরু করে দিয়েছে।
আমাদের অঞ্চলে কোনো থিম পুজোর বালাই নেই, সব সার্বজনীন পুজো। তা সেখানে তুলনামূলক ভাবে প্যান্ডেলও শুরু হয় অনেক দেরিতে। এই সময় টা মাঠে মাঠে ঘুরলে দেখা যায়, সাবেকি ও সাধারণ প্যান্ডেল তৈরির প্রস্তুতি চলছে। প্যান্ডেল তৈরির সাথে সব বাঙালীর একটা কেমন সুতোর টান আছে তাই না? মানে এই উত্তেজনার কোনো তুলনা নেই।
তা যাই হোক, কলকাতা চাকরি করাকালীন অবস্থায়, অপেক্ষা করে থাকতাম রাস্তা ঘাট গুলো দেখবো বলে, বলা যেতে পারে ওটা একটা আনন্দের মুহূর্ত ছিল অফিস যাওয়ার পথে। লোকে বলে পুজোর সময় হলো একমাত্র সময় যখন বাঁশ খুব ভালো লাগে 😅। হা হা। বলার অর্থ হলো, প্যান্ডেল বলুন, বা অন্যান্য বাঁশের কাঠামো সবই তো মজার উদ্রেক করে। কলকাতার সুখ্যাত পুজোর এলাকাতে বাঁশের ব্যারিকেড তৈরি শুরু হলে পরে বোঝা যায়, এখন অন্তিম মুহূর্ত আর কিছুদিন পরেই এই বাঁশের রাস্তায় নামবে মানুষের ঢল। আগেই অফিস যাওয়ার পথে ভি. আই. পি রোডের উপরে দম দম পার্ক, লেকটাউন ও শ্রীভূমির কাছে এগুলো দেখতে পেতাম। তারপর লাইটিং বা হোর্ডিঙের জন্য বাঁশের কাঠামো সেগুলো ও তৈরি হতে থাকে ঠিক এই সময়। ধীরে ধীরে কলকাতা একটু একটু করে গয়না পড়তে শুরু করে। আর হ্যাঁ এই হোর্ডিং, পুজো স্পেশাল হোর্ডিং চারিদিকে না দেখতে পেলে কি ভালো লাগে ? এই ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলো পুজোকে যেন আরো রঙিন করে তোলে। পুজো প্রাসঙ্গিক এমন অনেক ছোট ছোট জিনিস আছে যা আমাদের মন কে বার বার মনে করিয়ে দেয়, যে পুজো আসছে 😊।
Posted By Debarati Datta Read about me here blogging since 2011 Copyright © Debarati Datta Privacy Policy
আমাদের অঞ্চলে কোনো থিম পুজোর বালাই নেই, সব সার্বজনীন পুজো। তা সেখানে তুলনামূলক ভাবে প্যান্ডেলও শুরু হয় অনেক দেরিতে। এই সময় টা মাঠে মাঠে ঘুরলে দেখা যায়, সাবেকি ও সাধারণ প্যান্ডেল তৈরির প্রস্তুতি চলছে। প্যান্ডেল তৈরির সাথে সব বাঙালীর একটা কেমন সুতোর টান আছে তাই না? মানে এই উত্তেজনার কোনো তুলনা নেই।
তা যাই হোক, কলকাতা চাকরি করাকালীন অবস্থায়, অপেক্ষা করে থাকতাম রাস্তা ঘাট গুলো দেখবো বলে, বলা যেতে পারে ওটা একটা আনন্দের মুহূর্ত ছিল অফিস যাওয়ার পথে। লোকে বলে পুজোর সময় হলো একমাত্র সময় যখন বাঁশ খুব ভালো লাগে 😅। হা হা। বলার অর্থ হলো, প্যান্ডেল বলুন, বা অন্যান্য বাঁশের কাঠামো সবই তো মজার উদ্রেক করে। কলকাতার সুখ্যাত পুজোর এলাকাতে বাঁশের ব্যারিকেড তৈরি শুরু হলে পরে বোঝা যায়, এখন অন্তিম মুহূর্ত আর কিছুদিন পরেই এই বাঁশের রাস্তায় নামবে মানুষের ঢল। আগেই অফিস যাওয়ার পথে ভি. আই. পি রোডের উপরে দম দম পার্ক, লেকটাউন ও শ্রীভূমির কাছে এগুলো দেখতে পেতাম। তারপর লাইটিং বা হোর্ডিঙের জন্য বাঁশের কাঠামো সেগুলো ও তৈরি হতে থাকে ঠিক এই সময়। ধীরে ধীরে কলকাতা একটু একটু করে গয়না পড়তে শুরু করে। আর হ্যাঁ এই হোর্ডিং, পুজো স্পেশাল হোর্ডিং চারিদিকে না দেখতে পেলে কি ভালো লাগে ? এই ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলো পুজোকে যেন আরো রঙিন করে তোলে। পুজো প্রাসঙ্গিক এমন অনেক ছোট ছোট জিনিস আছে যা আমাদের মন কে বার বার মনে করিয়ে দেয়, যে পুজো আসছে 😊।
🔺🔻🔺🔻🔺🔻🔺🔺🔻
Posted By Debarati Datta Read about me here blogging since 2011 Copyright © Debarati Datta Privacy Policy
No comments:
Post a Comment
Thanks for reading the post and if you like it then don't forget to fill a comment and send that to me .